অন্যের মনের কথা শুনতে পাবেন আপনিও?

অন্যের মনের কথা শুনতে পাবেন আপনিও? এবার থেকে অন্যের মনের কথা শুনতে পাবেন আপনিও? কী ভাবছেন, অবাস্তব ? এ আবার হয় নাকি? হ্যাঁ এমনটাই নাকি বাস্তবেই সম্ভব বলে দাবি করেছেন ভারতীয় বিজ্ঞানী অর্ণব কাপুর। তৈরি হয়েছে নতুন এক ধরনের হেডসেট (হেডফোনের মতো পরিধেয়), যার মাধ্যমে মনের কথাও 'শোনা' যাবে। তবে এজন্য যারা হেডসেটটি পরে থাকবে তারাই শুধুমাত্র পরস্পরের মধ্যে যোগাযোগ করতে পারবে। গবেষকরা বলছেন, অলটারইগো (AlterEgo) নামের এই হেডসেটটি পরে কেউ মনে মনে কথা বললেই হল, উচ্চস্বরে কথা বলার প্রয়োজন নেই। এই আবিষ্কারের নেতৃত্ব দিয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত অর্ণব কাপুর। তিনি বলেন, আমাদের চিন্তা ছিল, আমরা এমন কোনও কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্ম করতে পারি কি না, যা আরও বেশি অন্তর্মুখী। কোনও উপায়ে যা মানুষ ও মেশিনের মেলবন্ধন ঘটাবে এবং যা আমাদের নিজেদের বোধশক্তির অন্তর্গত বিস্তার মনে হতে পারে? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বা এমআইটির মিডিয়া ল্যাবে এ সিস্টেম উন্নয়নে কাজ করেন অর্ণব। অর্ণব এই হেডসেটটিকে ইনটেলিজেন্স-অগমেন্টেশন (জ্ঞান-উদ্দীপন) বা এআই যন্ত্র হিসেবে অভিহিত করেছেন। সম্প্রতি জাপানের টোকিওতে অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যও দেন। যন্ত্রটি চোয়াল ও থুতনি বরাবর পরতে হবে এবং এই সাদা প্লাস্টিক ডিভাইসটির নিচে চারটি ইলেকট্রোড (বিদ্যুৎ পরিবাহী সেল) থাকবে। যেগুলো ত্বক ও স্নায়বিক পেশীর (নিউরোমাসকুলার) সঙ্কেত পাবে। এর ফলে একজন ব্যক্তি মনে মনে কী বললেন তা বুঝতে পারবে যন্ত্রটি। কেউ যখন বলে ওঠে তার মাথায় অনেক কথা আছে, এই যন্ত্রের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিশেষ শব্দের সাথে বিশেষ সঙ্কেত মিল খুঁজে পাবে, এরপর সে সব কথা কম্পিউটারে বেরিয়ে আসবে।


এবার থেকে অন্যের মনের কথা শুনতে পাবেন আপনিও? কী ভাবছেন, অবাস্তব ? এ আবার হয় নাকি? হ্যাঁ এমনটাই নাকি বাস্তবেই সম্ভব বলে দাবি করেছেন ভারতীয় বিজ্ঞানী অর্ণব কাপুর।

তৈরি হয়েছে নতুন এক ধরনের হেডসেট (হেডফোনের মতো পরিধেয়), যার মাধ্যমে মনের কথাও 'শোনা' যাবে।

 তবে এজন্য যারা হেডসেটটি পরে থাকবে তারাই শুধুমাত্র পরস্পরের মধ্যে যোগাযোগ করতে পারবে।

গবেষকরা বলছেন, অলটারইগো (AlterEgo) নামের এই হেডসেটটি পরে কেউ মনে মনে কথা বললেই হল, উচ্চস্বরে কথা বলার প্রয়োজন নেই।

এই আবিষ্কারের নেতৃত্ব দিয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত অর্ণব কাপুর। তিনি বলেন, আমাদের চিন্তা ছিল, আমরা এমন কোনও কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্ম করতে পারি কি না, যা আরও বেশি অন্তর্মুখী।

 কোনও উপায়ে যা মানুষ ও মেশিনের মেলবন্ধন ঘটাবে এবং যা আমাদের নিজেদের বোধশক্তির অন্তর্গত বিস্তার মনে হতে পারে?

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বা এমআইটির মিডিয়া ল্যাবে এ সিস্টেম উন্নয়নে কাজ করেন অর্ণব।

অর্ণব এই হেডসেটটিকে ইনটেলিজেন্স-অগমেন্টেশন (জ্ঞান-উদ্দীপন) বা এআই যন্ত্র হিসেবে অভিহিত করেছেন।

সম্প্রতি জাপানের টোকিওতে অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যও দেন।

যন্ত্রটি চোয়াল ও থুতনি বরাবর পরতে হবে এবং এই সাদা প্লাস্টিক ডিভাইসটির নিচে চারটি ইলেকট্রোড (বিদ্যুৎ পরিবাহী সেল) থাকবে।

যেগুলো ত্বক ও স্নায়বিক পেশীর (নিউরোমাসকুলার) সঙ্কেত পাবে। এর ফলে একজন ব্যক্তি মনে মনে কী বললেন তা বুঝতে পারবে যন্ত্রটি।

কেউ যখন বলে ওঠে তার মাথায় অনেক কথা আছে, এই যন্ত্রের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিশেষ শব্দের সাথে বিশেষ সঙ্কেত মিল খুঁজে পাবে, এরপর সে সব কথা কম্পিউটারে বেরিয়ে আসবে।
Labels:

Post a Comment

[blogger]

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget