এবার আবিষ্কৃত হয়েছে আত্মহত্যা করার যন্ত্র!

এবার আবিষ্কৃত হয়েছে আত্মহত্যা করার যন্ত্র! প্রযুক্তি এগিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের তালিকায় স্থান পাচ্ছে এমন সব যন্ত্রপাতি যা মানুষ একটা সময় হয়তো ভাবতেও পারত না। কিন্তু এবার সবাইকে অবাক করে আবিষ্কৃত হয়েছে আত্মহত্যা করার অদ্ভুত এক যন্ত্র ৷ যন্ত্রের নাম ‘সার্কো’ ৷ ‘সার্কো’ নামটি এসেছে ‘সার্কোফ্যাগাস’ শব্দটি থেকে। পাথরের তৈরি অলংকৃত কফিনকে সার্কোফ্যাগাস বলা হয়। ৭০ বছরের ফিলিপ নিৎশকে এমন এক যন্ত্র আবিষ্কার করে সবাইকে চমকে দিয়েছেন ৷ নেদারল্যান্ডের রাজধানী আমস্টারডামে ‘ফিউনারেল ফেয়ার’ নামে একটি মেলা হচ্ছে ৷ আর সেখানেই সার্কো যন্ত্রটির ফার্স্ট লুক প্রকাশ করেছেনএই বিজ্ঞানী। কফিনের মতো এই যন্ত্রটি একটি স্ট্যান্ডের ওপর দাঁড় করানো আছে। এর সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে নাইট্রোজেনের একটি ক্যান। ফিলিপ নিৎশকে বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছেন, স্বেচ্ছামৃত্যু চাইলে এই কফিনের ভেতরে শুয়ে একটি বোতাম চাপতে হবে। এতে ওই কফিনের ভেতরটা নাইট্রোজেনে ভরে যাবে। প্রথমে একটু মাথা ঘোরার ভাব হবে। এরপর সেই ব্যক্তি অচেতন হয়ে যাবেন এবং কিছু সময় পর মারা যাবেন। ফিলিপ নিৎশকে নিজেকে ‘স্বেচ্ছামৃত্যু এবং ‘যুক্তিযুক্ত আত্মহত্যার’ পক্ষে একজন কর্মী মনে করেন। ‘এক্সিট ইন্টারন্যাশনাল’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে তার, যেখানে বলা হয় অসুস্থ এবং মৃত্যুপথযাত্রী একজন মানুষের অধিকার রয়েছে নিজের মৃত্যু বেছে নেওয়ার। তিনি মনে করেন, স্বেচ্ছামৃত্যু এবং আত্মহত্যা দুটোই মানুষের অধিকার। এ কারণেই সার্কো তৈরি করেছেন তিনি।Suicide Machines' discovery for the Suicide

Suicide Machines' discovery for the Suicide

এবার আবিষ্কৃত হয়েছে আত্মহত্যা করার যন্ত্র!
প্রযুক্তি এগিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের তালিকায় স্থান পাচ্ছে এমন সব যন্ত্রপাতি যা মানুষ একটা সময় হয়তো ভাবতেও পারত না।

কিন্তু এবার সবাইকে অবাক করে আবিষ্কৃত হয়েছে আত্মহত্যা করার অদ্ভুত এক যন্ত্র ৷

যন্ত্রের নাম ‘সার্কো’ ৷ ‘সার্কো’ নামটি এসেছে ‘সার্কোফ্যাগাস’ শব্দটি থেকে। পাথরের তৈরি অলংকৃত কফিনকে সার্কোফ্যাগাস বলা হয়। ৭০ বছরের ফিলিপ নিৎশকে এমন এক যন্ত্র আবিষ্কার করে সবাইকে চমকে দিয়েছেন ৷

নেদারল্যান্ডের রাজধানী আমস্টারডামে ‘ফিউনারেল ফেয়ার’ নামে একটি মেলা হচ্ছে ৷ আর সেখানেই সার্কো যন্ত্রটির ফার্স্ট লুক প্রকাশ করেছেনএই  বিজ্ঞানী।

 কফিনের মতো এই যন্ত্রটি একটি স্ট্যান্ডের ওপর দাঁড় করানো আছে। এর সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে নাইট্রোজেনের একটি ক্যান। 

ফিলিপ নিৎশকে বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছেন, স্বেচ্ছামৃত্যু চাইলে এই কফিনের ভেতরে শুয়ে একটি বোতাম চাপতে হবে। এতে ওই কফিনের ভেতরটা নাইট্রোজেনে ভরে যাবে। প্রথমে একটু মাথা ঘোরার ভাব হবে। এরপর সেই ব্যক্তি অচেতন হয়ে যাবেন এবং কিছু সময় পর মারা যাবেন।

ফিলিপ নিৎশকে নিজেকে ‘স্বেচ্ছামৃত্যু এবং ‘যুক্তিযুক্ত আত্মহত্যার’ পক্ষে একজন কর্মী মনে করেন। ‘এক্সিট ইন্টারন্যাশনাল’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে তার, যেখানে বলা হয় অসুস্থ এবং মৃত্যুপথযাত্রী একজন মানুষের অধিকার রয়েছে নিজের মৃত্যু বেছে নেওয়ার। 

তিনি মনে করেন, স্বেচ্ছামৃত্যু এবং আত্মহত্যা দুটোই মানুষের অধিকার। এ কারণেই সার্কো তৈরি করেছেন তিনি।

Post a Comment

[blogger]

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget