অভিনব পন্থায় কারাগারে মোবাইল পাচারে বিড়াল!
অভিনব পন্থায় কারাগারে মোবাইল পাচারে বিড়াল!
কারাগার শব্দটি শুনলেই চোখের সামনে ভেসে উঠে উচু দেয়াল ঘেরা একটা জায়গা যেখানে দাগী সব অপরাধীদের রাখা হয়।
কিন্তু কারাগারে গিয়েও কয়েদিরা নানা ধরণের অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকে। অনেক সময় কারাগারে বসেই অান্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণ করে তারা।
বর্তমান সময়ে পৃথিবীর সব দেশের কারাগারেই কয়েদিদের গোপনে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ঘটনা কম-বেশি শোনা যায়। কারাগারের বাইরে যোগাযোগ করার জন্য তারা নানা অবৈধ উপায়ে মোবাইল ফোনের ব্যবস্থা করে।
তবে কোস্টারিকার লা রিফর্ম কারাগারের বন্দিরা মোবাইল ফোন ভেতর থেকে বাইরে পাচার কিংবা বাইরে থেকে ভিতরে আনা-নেওয়ার কাজে অভিনব এক পন্থা বেছে নিয়েছে। এই কাজে তারা ব্যবহার করছে প্রশিক্ষিত একটি বিড়াল।
সম্প্রতি কারাগারের দ্বাররক্ষীরা মোবাইল পাচারের কাজে নিয়োজিত একটি বিড়াল আটক করেছে। কোস্টারিকার বিচার মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায় আটককৃত বিড়ালটির গলা এবং বুকের মাঝখানে একটি মোবাইল ফোন ও একটি চার্জার বাঁধা রয়েছে।
কিন্তু এত উপায় থাকতে মোবাইল ফোন পাচারের কাজে বিড়াল কেন? দেশটির বিচার মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, মানুষের মাধ্যমে কারাগারে মোবাইল ফোন পাঠানো বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।
কারণ একজন দর্শনার্থীকে বেশ কয়েকবার পরীক্ষা করে কারাগারের ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। অন্যদিকে একটি বিড়াল বিনা বাধায় কারাগারে প্রবেশ করতে পারে। ফলে মানুষ থেকে এই কাজে বিড়ালই বেশি নির্ভরযোগ্য।
কারাগার শব্দটি শুনলেই চোখের সামনে ভেসে উঠে উচু দেয়াল ঘেরা একটা জায়গা যেখানে দাগী সব অপরাধীদের রাখা হয়।
কিন্তু কারাগারে গিয়েও কয়েদিরা নানা ধরণের অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকে। অনেক সময় কারাগারে বসেই অান্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণ করে তারা।
বর্তমান সময়ে পৃথিবীর সব দেশের কারাগারেই কয়েদিদের গোপনে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ঘটনা কম-বেশি শোনা যায়। কারাগারের বাইরে যোগাযোগ করার জন্য তারা নানা অবৈধ উপায়ে মোবাইল ফোনের ব্যবস্থা করে।
তবে কোস্টারিকার লা রিফর্ম কারাগারের বন্দিরা মোবাইল ফোন ভেতর থেকে বাইরে পাচার কিংবা বাইরে থেকে ভিতরে আনা-নেওয়ার কাজে অভিনব এক পন্থা বেছে নিয়েছে। এই কাজে তারা ব্যবহার করছে প্রশিক্ষিত একটি বিড়াল।
সম্প্রতি কারাগারের দ্বাররক্ষীরা মোবাইল পাচারের কাজে নিয়োজিত একটি বিড়াল আটক করেছে। কোস্টারিকার বিচার মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায় আটককৃত বিড়ালটির গলা এবং বুকের মাঝখানে একটি মোবাইল ফোন ও একটি চার্জার বাঁধা রয়েছে।
কিন্তু এত উপায় থাকতে মোবাইল ফোন পাচারের কাজে বিড়াল কেন? দেশটির বিচার মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, মানুষের মাধ্যমে কারাগারে মোবাইল ফোন পাঠানো বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।
কারণ একজন দর্শনার্থীকে বেশ কয়েকবার পরীক্ষা করে কারাগারের ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। অন্যদিকে একটি বিড়াল বিনা বাধায় কারাগারে প্রবেশ করতে পারে। ফলে মানুষ থেকে এই কাজে বিড়ালই বেশি নির্ভরযোগ্য।
Post a Comment