আমি বড় ভুল করেছি, তার জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী:জুকারবার্গ
কেমব্রিজ অ্যানালিটিকার তথ্য ফাঁস হওয়ার পরে বেশ কয়েকবার ক্ষমাপ্রার্থনা করেছেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ। কিন্তু সব থেকে বড় ক্ষমাপ্রার্থনাটি মঙ্গলবার করলেন তিনি।
মার্কিন কংগ্রেসের তদন্তকারী কমিটির কাছে হাজির হয়ে সব দোষ নিজের ঘাড়ে তুলে নিলেন মার্ক।
জুকারবার্গ বলেন, আমি বড় ভুল করেছি, তার জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আমি ফেসবুক চালাই, তাই যা কিছু ঘটেছে সব কিছুর জন্য আমিই দায়ী।
এর পাশাপাশি মার্ক আরও বলেন, এটা পরিষ্কার হয়েছে, যে এসব জিনিস আমরা আটকাতে পারিনি। এটা শুধু তথ্য ফাঁসের ব্যাপারেই নয়। আমরা ভুয়া খবর, ঘৃণা বার্তা, নির্বাচনে বিদেশি হস্তক্ষেপকেও আটকাতে পারিনি।
কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা-কাণ্ডে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার বিকেল থেকে ক্যাপিটাল হিলে শুরু হয় দুদিনের শুনানি। প্রথমে সিনেটের বাণিজ্য ও বিচারবিভাগীয় কমিটির কাছে নিজের সাক্ষ্য দিলেন মার্ক, দ্বিতীয় দিন মার্কিন কংগ্রেসের শক্তি ও বাণিজ্য কমিটিতে হাজির হতে হবে তাকে।
অবশ্য এই তথ্য ফাঁসের ব্যাপারে রাশিয়ার ঘাড়ে অনেকটাই দোষ চাপিয়েছেন জুকারবার্গ। রাশিয়ার সাথে সমানে লড়তে হচ্ছে বলে জানিয়ে তিনি বলেন, রাশিয়ার কিছু মানুষ রয়েছেন যাদের কাজ আমাদের ব্যবস্থাকে নিজেদের কাজে লাগানো।
এই ব্যাপারেই রাশিয়ার সাথে আমাদের সমানে টক্কর চলছে। ওরা নিজেদের ব্যবস্থাকে যখন এতটা উন্নত করেছে তখন আমাদেরও আরও উন্নত হতে হবে।
২০১৬ সালের নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপের তদন্ত করার জন্য একজন বিশেষ আইনজীবীর সাথেও কাজ করেছে ফেসবুক। তবে এই কাজ সম্পূর্ণ গোপনীয়তা মেনে করা হচ্ছে বলে এই ব্যাপারে তিনি কিছুই প্রকাশ করেননি।
শেষ করার আগে তিনি বলেন, কেমব্রিজ অ্যানালিটিকার ব্যাপারটা কী ভাবে হল সেটা এখনও আমরা তদন্ত করে চলেছি। এই ব্যাপারে অনেক পদক্ষেপও করেছি যাতে এই ধরনের ঘটনা ভবিষ্যতে এড়ানো যায়।
মার্কিন কংগ্রেসের তদন্তকারী কমিটির কাছে হাজির হয়ে সব দোষ নিজের ঘাড়ে তুলে নিলেন মার্ক।
জুকারবার্গ বলেন, আমি বড় ভুল করেছি, তার জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আমি ফেসবুক চালাই, তাই যা কিছু ঘটেছে সব কিছুর জন্য আমিই দায়ী।
এর পাশাপাশি মার্ক আরও বলেন, এটা পরিষ্কার হয়েছে, যে এসব জিনিস আমরা আটকাতে পারিনি। এটা শুধু তথ্য ফাঁসের ব্যাপারেই নয়। আমরা ভুয়া খবর, ঘৃণা বার্তা, নির্বাচনে বিদেশি হস্তক্ষেপকেও আটকাতে পারিনি।
কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা-কাণ্ডে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার বিকেল থেকে ক্যাপিটাল হিলে শুরু হয় দুদিনের শুনানি। প্রথমে সিনেটের বাণিজ্য ও বিচারবিভাগীয় কমিটির কাছে নিজের সাক্ষ্য দিলেন মার্ক, দ্বিতীয় দিন মার্কিন কংগ্রেসের শক্তি ও বাণিজ্য কমিটিতে হাজির হতে হবে তাকে।
অবশ্য এই তথ্য ফাঁসের ব্যাপারে রাশিয়ার ঘাড়ে অনেকটাই দোষ চাপিয়েছেন জুকারবার্গ। রাশিয়ার সাথে সমানে লড়তে হচ্ছে বলে জানিয়ে তিনি বলেন, রাশিয়ার কিছু মানুষ রয়েছেন যাদের কাজ আমাদের ব্যবস্থাকে নিজেদের কাজে লাগানো।
এই ব্যাপারেই রাশিয়ার সাথে আমাদের সমানে টক্কর চলছে। ওরা নিজেদের ব্যবস্থাকে যখন এতটা উন্নত করেছে তখন আমাদেরও আরও উন্নত হতে হবে।
২০১৬ সালের নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপের তদন্ত করার জন্য একজন বিশেষ আইনজীবীর সাথেও কাজ করেছে ফেসবুক। তবে এই কাজ সম্পূর্ণ গোপনীয়তা মেনে করা হচ্ছে বলে এই ব্যাপারে তিনি কিছুই প্রকাশ করেননি।
শেষ করার আগে তিনি বলেন, কেমব্রিজ অ্যানালিটিকার ব্যাপারটা কী ভাবে হল সেটা এখনও আমরা তদন্ত করে চলেছি। এই ব্যাপারে অনেক পদক্ষেপও করেছি যাতে এই ধরনের ঘটনা ভবিষ্যতে এড়ানো যায়।
Post a Comment