এই তথ্যগুলো মুছে নিরাপদে থাকুন ফেসবুকে!

এই তথ্যগুলো মুছে নিরাপদে থাকুন ফেসবুকে! বর্তমান প্রযুক্তি নির্ভর এই যুগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে ফেসবুক অন্যতম। তবে কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা কাণ্ডের পর তথ্যের সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছেন অনেকে। আবার অনেকেই নিজেদের প্রোফাইলের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন। তবে কয়েকটা বিষয় নিয়ে একটু সতর্ক থাকলে সহজেই বাঁচা যাবে হ্যাকারদের থেকে। ১. ব্যক্তিগত তথ্যগুলো ফেসবুকে দেয়ার আগে কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত। ফেসবুকে ইউজারের নাম এবং ঠিকানা থেকে সহজেই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের যাবতীয় তথ্য হাতে পেয়ে যান হ্যাকাররা। তার উপরে ফোন নম্বর শেয়ার করলে তো আর রক্ষা নেই। ফোন কল পেতে পারেন হ্যাকারদের কাছ থেকেও। ২. ফেসবুকে লোকেশন সেট করে রাখা আরেক বিপদের কাজ। এই লোকেশন সেট করে রাখলেই আপনার অবস্থানের বিষয়ে জেনে যাচ্ছেন হ্যাকাররা। সে জায়গায় আপনার বাড়ি বা কর্মস্থান নাও হতে পারে, কিন্তু আপনাকে খুঁজে বার করা হ্যাকারদের জন্য কষ্টকর হবে না। ৩. সমস্যা ফেসবুকে বেশি বন্ধু পাতানো নিয়েও। অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইন্সটিটিউটের প্রফেসর রবিন ডানবার বলছেন, “পরিচয় হতে পারে অনেকেরই সঙ্গে। তবে একসঙ্গে ১৫০ জন বন্ধুর সঙ্গেই একজন মানুষ সম্পর্ক রাখতে পারেন।” ডানবার দেখেছেন ফেসবুকে তার বন্ধুদের মধ্যে ৪.১ শতাংশ সম্পূর্ণভাবে ডানবারের উপরে নির্ভরশীল আর ১৩.৬ শতাংশ ইউজারের মুখ দেখা যায় কেবলই তাদের প্রয়োজনে, তাদের ইমোশনাল ক্রাইসিসের সময়ে। রবিন মনে করেন, এমন অপ্রয়োজনীয় বন্ধু এড়িয়ে গেলে ভালই হবে ব্যবহারকারীদের। ৪. ফেসবুক থেকে অন্য কোনো পেজে ঢুকে কখনও কেনাকাটা করতে, কখনও আবার অন্য কোনো কাজে ক্রেডিট কার্ডের যাবতীয় তথ্য দিবেন না। এই ক্রেডিট কার্ডের তথ্য দিতে গিয়েই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার অভিযোগও রয়েছে। ৫. বোর্ডিং পাসের তথ্য শেয়ার করা মোটেই উচিৎ নয়। কেননা এই পাসের বারকোড নম্বর দিয়ে হ্যাকাররা আপনার যাবতীয় তথ্য পেয়ে যেতে পারেন।


how to be safe on facebook
how to be safe on facebook
এই তথ্যগুলো মুছে নিরাপদে থাকুন ফেসবুকে!
বর্তমান প্রযুক্তি নির্ভর এই যুগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে ফেসবুক অন্যতম। তবে কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা কাণ্ডের পর তথ্যের সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।

ইতিমধ্যে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছেন অনেকে। আবার অনেকেই নিজেদের প্রোফাইলের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন। তবে কয়েকটা বিষয় নিয়ে একটু সতর্ক থাকলে সহজেই বাঁচা যাবে হ্যাকারদের থেকে। 

১. ব্যক্তিগত তথ্যগুলো ফেসবুকে দেয়ার আগে কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত। ফেসবুকে ইউজারের নাম এবং ঠিকানা থেকে সহজেই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের যাবতীয় তথ্য হাতে পেয়ে যান হ্যাকাররা।

 তার উপরে ফোন নম্বর শেয়ার করলে তো আর রক্ষা নেই। ফোন কল পেতে পারেন হ্যাকারদের কাছ থেকেও।

২. ফেসবুকে লোকেশন সেট করে রাখা আরেক বিপদের কাজ। এই লোকেশন সেট করে রাখলেই আপনার অবস্থানের বিষয়ে জেনে যাচ্ছেন হ্যাকাররা। 

সে জায়গায় আপনার বাড়ি বা কর্মস্থান নাও হতে পারে, কিন্তু আপনাকে খুঁজে বার করা হ্যাকারদের জন্য কষ্টকর হবে না।

৩. সমস্যা ফেসবুকে বেশি বন্ধু পাতানো নিয়েও। অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইন্সটিটিউটের প্রফেসর রবিন ডানবার বলছেন, “পরিচয় হতে পারে অনেকেরই সঙ্গে। তবে একসঙ্গে ১৫০ জন বন্ধুর সঙ্গেই একজন মানুষ সম্পর্ক রাখতে পারেন।”

 ডানবার দেখেছেন ফেসবুকে তার বন্ধুদের মধ্যে ৪.১ শতাংশ সম্পূর্ণভাবে ডানবারের উপরে নির্ভরশীল আর ১৩.৬ শতাংশ ইউজারের মুখ দেখা যায় কেবলই তাদের প্রয়োজনে, তাদের ইমোশনাল ক্রাইসিসের সময়ে।

রবিন মনে করেন, এমন অপ্রয়োজনীয় বন্ধু এড়িয়ে গেলে ভালই হবে ব্যবহারকারীদের।

৪. ফেসবুক থেকে অন্য কোনো পেজে ঢুকে কখনও কেনাকাটা করতে, কখনও আবার অন্য কোনো কাজে ক্রেডিট কার্ডের যাবতীয় তথ্য দিবেন না। এই ক্রেডিট কার্ডের তথ্য দিতে গিয়েই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার অভিযোগও রয়েছে।

৫. বোর্ডিং পাসের তথ্য শেয়ার করা মোটেই উচিৎ নয়। কেননা এই পাসের বারকোড নম্বর দিয়ে হ্যাকাররা আপনার যাবতীয় তথ্য পেয়ে যেতে পারেন।

Post a Comment

[blogger]

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget