হিটলার সম্পর্কে অবাক কিছু তথ্য!
হিটলার সম্পর্কে অবাক কিছু তথ্য!
আগ্রাসী মনোভাব দিয়ে পৃথিবীর ইতিহাসকে যে ব্যক্তি বদলে দিয়েছেন তার নাম হিটলার। পুরো নাম অ্যাডলফ হিটলার। জার্মানিদের কাছে তিনি মহানায়ক হলেও বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে স্বৈরাচারী শাসক হিসেবে তাকে আখ্যায়িত করা হয়। কঠোর এই মানুষটির জীবন বড় বিচিত্র তথ্যে ভরপুর।
চলুন জেনে নিই তার সম্পর্কে অবাক কিছু তথ্য-
১. হিটলার নিজেকে যথেষ্ট সুদর্শন মনে করতেন, ভুগতেন আত্মতুষ্টিতে। তাই সর্বদা নিজেকে সিঙ্গেল দাবি করতেন জনসম্মুখে। এমনকি হিটলারের পতনের অনেকটা সময় পরেও তার প্রেমিকা ইভা ব্রাউন সম্পর্কে জানতেন না অনেকেই।
২. হিটলার নাকি ইহুদি বিদ্বেষী ছিলেন, কিন্তু অবাক বিষয় হল সেই হিটলারই স্কুলে পড়ার সময় এক ইহুদি মেয়ের প্রেমে পড়েছিলেন। তার নাম ছিল স্টেফানি ইসাক।
যদি মেয়েটিকে কখনও কিছু বলেননি। তবে ইসাককে দেখলেই তিনি দারুণ লজ্জাবোধ করতেন।
৩. তরুণ বয়সে ব্যাপক ধূমপান করলেও একপর্যায়ে তিনি এর বিরোধী হয়ে ওঠেন। সিগারেটের পেছনে অর্থের অপচয় হয় বলেই মনে করতেন। গণপরিবহনে ধূমপান নিষিদ্ধকরণে অ্যান্টি-স্মোকিং ক্যাম্পেইনও করেছেন তিনি।
৪. আত্মহত্যার আগে হিটলার তার পোষা কুকুরকে সায়ানাইড পিল খাইয়ে মেরে ফেলেছিলেন, কুকুরটির পাঁচটি বাচ্চাকে খুন করেছিলেন গুলি করে।
মৃত্যুর মাত্র ঘন্টা চল্লিশেক আগে প্রেমিকা ইভা ব্রাউনের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি।
৫. হিটলার ধর্মযাজক হতে চেয়েছিলেন। মাত্র ৪ বছর বয়সে সেই ইচ্ছা দেখা দিয়েছিল হিটলারের মনে। এক শীতে সেই বয়সে একটি লেকে পড়ে যান তিনি।
তাকে উদ্ধার করেন এক ধর্মযাজক। ঘটনাটি তার মনকে আলোড়িত করে। মনের কৃতজ্ঞতা আর ভালোলাগা থেকেই তিনি বড় হয়ে ধর্মযাজক হওয়ার স্বপ্ন দেখেন।
৬. অনেকেই এ কথা বলে গেছেন যে, হিটলার উর্বরতাজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি যুদ্ধরত অবস্থায় আঘাত পেয়েছিলেন।
সার্জারিতে চিকিৎসক তার একটি অণ্ডকোষ বের করে ফেলেন। তার জীবন বাঁচাতেই এ কাজটি করতে হয়। ১৯১৬ সালে ব্যাটল অব সোমি'তে এমন ঘটনা ঘটেছিল।
৭. হিটলার কখনো ড্রাইভিং শেখেননি। চেষ্টাও করেননি। অনেকের ধারণা, তার মনে এক ধরনের ভয় কাজ করত। নিজের মানুষের সামনে যদি গাড়ি চালনায় দক্ষ না হতে পারেন, তবে তা সম্মানহানিকর। তবে নিজের বিশাল সেনাবাহিনীকে ব্যক্তিগত চালকের মাধ্যমে গাড়ি চালিয়েই নেতৃত্ব দিয়েছেন।
৮. হিটলার যখন ছোট ছিলেন, তাদের পরিবারের আর্থিক অবস্থা তখন মোটেই ভালো ছিল না। এক অস্ট্রিয়ান ইহুদী ডাক্তার বিনা পয়সায় তাদের চিকিৎসা সেবা দিতেন।
হিটলার ইহুদী নিধনে নামলেও সেই ডাক্তার ও তার পরিবারকে রক্ষা করেছিলেন বলে জানা যায়। ডাক্তার সাহেবকে নাকি তিনি “ভালো ইহুদী” বলে ডাকতেন!
আগ্রাসী মনোভাব দিয়ে পৃথিবীর ইতিহাসকে যে ব্যক্তি বদলে দিয়েছেন তার নাম হিটলার। পুরো নাম অ্যাডলফ হিটলার। জার্মানিদের কাছে তিনি মহানায়ক হলেও বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে স্বৈরাচারী শাসক হিসেবে তাকে আখ্যায়িত করা হয়। কঠোর এই মানুষটির জীবন বড় বিচিত্র তথ্যে ভরপুর।
চলুন জেনে নিই তার সম্পর্কে অবাক কিছু তথ্য-
১. হিটলার নিজেকে যথেষ্ট সুদর্শন মনে করতেন, ভুগতেন আত্মতুষ্টিতে। তাই সর্বদা নিজেকে সিঙ্গেল দাবি করতেন জনসম্মুখে। এমনকি হিটলারের পতনের অনেকটা সময় পরেও তার প্রেমিকা ইভা ব্রাউন সম্পর্কে জানতেন না অনেকেই।
২. হিটলার নাকি ইহুদি বিদ্বেষী ছিলেন, কিন্তু অবাক বিষয় হল সেই হিটলারই স্কুলে পড়ার সময় এক ইহুদি মেয়ের প্রেমে পড়েছিলেন। তার নাম ছিল স্টেফানি ইসাক।
যদি মেয়েটিকে কখনও কিছু বলেননি। তবে ইসাককে দেখলেই তিনি দারুণ লজ্জাবোধ করতেন।
৩. তরুণ বয়সে ব্যাপক ধূমপান করলেও একপর্যায়ে তিনি এর বিরোধী হয়ে ওঠেন। সিগারেটের পেছনে অর্থের অপচয় হয় বলেই মনে করতেন। গণপরিবহনে ধূমপান নিষিদ্ধকরণে অ্যান্টি-স্মোকিং ক্যাম্পেইনও করেছেন তিনি।
৪. আত্মহত্যার আগে হিটলার তার পোষা কুকুরকে সায়ানাইড পিল খাইয়ে মেরে ফেলেছিলেন, কুকুরটির পাঁচটি বাচ্চাকে খুন করেছিলেন গুলি করে।
মৃত্যুর মাত্র ঘন্টা চল্লিশেক আগে প্রেমিকা ইভা ব্রাউনের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি।
৫. হিটলার ধর্মযাজক হতে চেয়েছিলেন। মাত্র ৪ বছর বয়সে সেই ইচ্ছা দেখা দিয়েছিল হিটলারের মনে। এক শীতে সেই বয়সে একটি লেকে পড়ে যান তিনি।
তাকে উদ্ধার করেন এক ধর্মযাজক। ঘটনাটি তার মনকে আলোড়িত করে। মনের কৃতজ্ঞতা আর ভালোলাগা থেকেই তিনি বড় হয়ে ধর্মযাজক হওয়ার স্বপ্ন দেখেন।
৬. অনেকেই এ কথা বলে গেছেন যে, হিটলার উর্বরতাজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি যুদ্ধরত অবস্থায় আঘাত পেয়েছিলেন।
সার্জারিতে চিকিৎসক তার একটি অণ্ডকোষ বের করে ফেলেন। তার জীবন বাঁচাতেই এ কাজটি করতে হয়। ১৯১৬ সালে ব্যাটল অব সোমি'তে এমন ঘটনা ঘটেছিল।
৭. হিটলার কখনো ড্রাইভিং শেখেননি। চেষ্টাও করেননি। অনেকের ধারণা, তার মনে এক ধরনের ভয় কাজ করত। নিজের মানুষের সামনে যদি গাড়ি চালনায় দক্ষ না হতে পারেন, তবে তা সম্মানহানিকর। তবে নিজের বিশাল সেনাবাহিনীকে ব্যক্তিগত চালকের মাধ্যমে গাড়ি চালিয়েই নেতৃত্ব দিয়েছেন।
৮. হিটলার যখন ছোট ছিলেন, তাদের পরিবারের আর্থিক অবস্থা তখন মোটেই ভালো ছিল না। এক অস্ট্রিয়ান ইহুদী ডাক্তার বিনা পয়সায় তাদের চিকিৎসা সেবা দিতেন।
হিটলার ইহুদী নিধনে নামলেও সেই ডাক্তার ও তার পরিবারকে রক্ষা করেছিলেন বলে জানা যায়। ডাক্তার সাহেবকে নাকি তিনি “ভালো ইহুদী” বলে ডাকতেন!
Post a Comment