সব চেষ্টা ব্যর্থ করে চলে গেল বাসচাপায় পা হারানো রোজিনা!

সব চেষ্টা ব্যর্থ করে চলে গেল বাসচাপায় পা হারানো রোজিনা! সব চেষ্টাই ব্যর্থ হল। বাঁচানো গেলনা মেয়েটিকে। রাজধানীর বনানীতে বিআরটিসির বাসের চাপায় পা হারানো সেই গৃহকর্মী রোজিনা আক্তার রোজী (২০) হাসপাতেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। রোজিনার বাবার নাম রুসুল মিয়া ও মায়ের নাম রাবেয়া খাতুন। রবিবার সকাল ৬ টা ৫৫ মিনিটে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারির নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। চিকিৎসকের বরাত দিয়ে রোজিনা বাবা রুসুল মিয়া রোজিনার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে বনানীতে বিআরটিসির বাসে চাপা পড়ে পা হারানোর পরপরই তাকে অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের (পঙ্গু হাসপাতাল) নেওয়া হয়। সেখানে তার অবস্থার কিছুটা অবনতি হলে ২৫ এপ্রিল তাকে ঢামেক হাসপাতলে বার্ন ইউনিটের হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ) ভর্তি করা হয়। পরে তার শারীরক অবস্থার আরও অবনতি ঘটলে তাকে আইসিইউ নেওয়া হয়। বার্ণ ইউনিটের সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন জানান, অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছিলো। এজন্য পঙ্গু হাসপাতাল থেকে সেখানকার চিকিৎসকরা রোজিনাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে রেফার্ড করেন। উল্লেখ্য, গত বুধবার রাতে বনানী আমতলীর কাছে রাস্তা পারাপারের সময় দ্রতগামী বি আর টি সি বাসের চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে পা হারায় গৃহকর্মী রোজিনা আক্তার। রোজীনা আক্তার জিটিভি'র প্রধান সম্পাদক ইশতিয়াক রেজার বাসায় গৃহকর্মী ছিলন। All the efforts went out of the bus to lose the legs of Rozina! All attempts failed. The girl was saved. Rozina Akter Rozi (20), a resident of the BRTC bus, lost her legs in the capital's Banani, where she died while undergoing treatment.  Rozina's father's name is Rasul Miah and mother's name Rabeya Khatun. He died on Sunday at 6:55 am under the intensive care unit of the Dhaka Medical College Hospital (DMCH) in the Burn and Plastic Surgery (ICU) hospital. According to the doctor, Rozina Baba confirmed the death of Rasul Mia Rozina. He was taken to the Orthopedic Hospital and Rehabilitation Institute (LPA Hospital) immediately after losing his foot in the BRTC bus on Banani. He was admitted to the High Dependency Unit (HDU) of the burn unit in the DMCH Hospital on April 25, when his condition deteriorated. After his condition deteriorated further, he was taken to the ICU. Burning unit coordinator Samant Lal Sen said, the situation was getting worse. For this reason, the doctors from Rabey Hospital remanded Rozina to Dhaka Medical College Hospital (DMCH). It is to be mentioned that, on crossing the road near Banani Amtuli on Wednesday night, Rokina Akhter, a domestic help, lost her legs after beating down the wheels of BTRC bus. Rosina Akter was a domestic worker at GTTV's Chief Secretary Ishtiaq Razor's house.

All the efforts went out of the bus to lose the legs of Rozina

সব চেষ্টা ব্যর্থ করে চলে গেল বাসচাপায় পা হারানো রোজিনা!

সব চেষ্টাই ব্যর্থ হল। বাঁচানো গেলনা মেয়েটিকে। রাজধানীর বনানীতে বিআরটিসির বাসের চাপায় পা হারানো সেই গৃহকর্মী রোজিনা আক্তার রোজী (২০) হাসপাতেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।


 রোজিনার বাবার নাম রুসুল মিয়া ও মায়ের নাম রাবেয়া খাতুন।

রবিবার সকাল ৬ টা ৫৫ মিনিটে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারির নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

চিকিৎসকের বরাত দিয়ে রোজিনা বাবা রুসুল মিয়া রোজিনার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

এর আগে বনানীতে বিআরটিসির বাসে চাপা পড়ে পা হারানোর পরপরই তাকে অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের (পঙ্গু হাসপাতাল) নেওয়া হয়।

সেখানে তার অবস্থার কিছুটা অবনতি হলে ২৫ এপ্রিল তাকে ঢামেক হাসপাতলে বার্ন ইউনিটের হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ) ভর্তি করা হয়। পরে তার শারীরক অবস্থার আরও অবনতি ঘটলে তাকে আইসিইউ নেওয়া হয়।

বার্ণ ইউনিটের সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন জানান, অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছিলো। এজন্য পঙ্গু হাসপাতাল থেকে সেখানকার চিকিৎসকরা রোজিনাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে রেফার্ড করেন।

উল্লেখ্য, গত বুধবার রাতে বনানী আমতলীর কাছে রাস্তা পারাপারের সময় দ্রতগামী বি আর টি সি বাসের চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে পা হারায় গৃহকর্মী রোজিনা আক্তার। 

রোজীনা আক্তার জিটিভি'র প্রধান সম্পাদক ইশতিয়াক রেজার বাসায় গৃহকর্মী ছিলন।

Post a Comment

[blogger]

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget