স্মার্টফোনের সংস্পর্শে থেকে ডেকে আনছেন মৃত্যু!
স্মার্টফোনের সংস্পর্শে থেকে ডেকে আনছেন মৃত্যু!
আপনি কোথায় যাচ্ছেন, কোথায় খাচ্ছেন, কী নতুন পোশাক পরছেন, সিনেমা দেখছেন— সবকিছুরই এখন সাক্ষী থাকে সোশ্যাল মিডিয়া।
আর এরই জন্য স্মার্টফোনের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে কেটে যায় দিনের অধিকাংশ সময়। আর এতেই ধেয়ে আসছে বড় বিপদ!
আন্তর্জাতিক হেলথ জার্নাল ‘এনভায়রোনমেন্টাল হেলথ পারসপেকটিভ’-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, স্মার্টফোনের নীল আলো থেকে ব্রেস্ট ক্যান্সার ও প্রস্টেট ক্যান্সারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
শুধু স্মার্টফোন নয়, ট্যাবলেট বা ল্যাপটপের নীল এলইডি আলো থেকেও এমন হতে পারে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
বিশেষ করে অন্ধকার ঘরে স্মার্টফোনের আলো ব্রেস্ট ও প্রস্টেট ক্যান্সারের সম্ভাবনা অনেক বাড়িয়ে দেয়। পুরুষদের ক্ষেত্রে বদ্ধ অন্ধকার ঘরে নীল এলইডি আলোর সংস্পর্শে এলে প্রস্টেট ক্যান্সারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
এই গবেষণা ঘোষণা করার আগে স্পেনে ৪০০০ প্রাপ্তবয়স্কদের উপরে সমীক্ষা চালান গবেষকরা।
শুধু গ্যাজেটস নয়। অন্ধকার রাস্তায় স্ট্রিট লাইটের সংস্পর্শও ক্যানসারের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এই আলোর ফলে মস্তিষ্ক থেকে মেলাটনিন নামে একটি হরমোন ক্ষরণ হয়।
এই হরমোন পিনেয়াল গ্ল্যান্ড থেকে নির্গত হয়। এই হরমোন ঘুম ও জেগে থাকার মধ্যে সমতা বজায় রাথতে সাহায্য করে। এবেলা।
আপনি কোথায় যাচ্ছেন, কোথায় খাচ্ছেন, কী নতুন পোশাক পরছেন, সিনেমা দেখছেন— সবকিছুরই এখন সাক্ষী থাকে সোশ্যাল মিডিয়া।
আর এরই জন্য স্মার্টফোনের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে কেটে যায় দিনের অধিকাংশ সময়। আর এতেই ধেয়ে আসছে বড় বিপদ!
আন্তর্জাতিক হেলথ জার্নাল ‘এনভায়রোনমেন্টাল হেলথ পারসপেকটিভ’-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, স্মার্টফোনের নীল আলো থেকে ব্রেস্ট ক্যান্সার ও প্রস্টেট ক্যান্সারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
শুধু স্মার্টফোন নয়, ট্যাবলেট বা ল্যাপটপের নীল এলইডি আলো থেকেও এমন হতে পারে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
বিশেষ করে অন্ধকার ঘরে স্মার্টফোনের আলো ব্রেস্ট ও প্রস্টেট ক্যান্সারের সম্ভাবনা অনেক বাড়িয়ে দেয়। পুরুষদের ক্ষেত্রে বদ্ধ অন্ধকার ঘরে নীল এলইডি আলোর সংস্পর্শে এলে প্রস্টেট ক্যান্সারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
এই গবেষণা ঘোষণা করার আগে স্পেনে ৪০০০ প্রাপ্তবয়স্কদের উপরে সমীক্ষা চালান গবেষকরা।
শুধু গ্যাজেটস নয়। অন্ধকার রাস্তায় স্ট্রিট লাইটের সংস্পর্শও ক্যানসারের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এই আলোর ফলে মস্তিষ্ক থেকে মেলাটনিন নামে একটি হরমোন ক্ষরণ হয়।
এই হরমোন পিনেয়াল গ্ল্যান্ড থেকে নির্গত হয়। এই হরমোন ঘুম ও জেগে থাকার মধ্যে সমতা বজায় রাথতে সাহায্য করে। এবেলা।
Post a Comment