গ্লাভস দিয়েই হবে স্মার্টফোনের কাজ!

গ্লাভস দিয়েই হবে স্মার্টফোনের কাজ! গ্লাভস পরে সাধারণত উইকেটরক্ষকদের উইকেটের পেছনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। যা ক্রিকেট খেলার চিরাচরিত দৃশ্য। তবে এবার একটু চিন্তা করুন, আপনি কিপিংই করছেন আবার গ্লাভস দিয়ে ফোনে কার সাথে যেন কথাও বলছেন! তাহলে দৃশ্যটা কেমন লাগবে আপনার কাছে। তবে কিপিং করা সম্ভব না হোক, ব্রায়ান কেরা নামে এক ব্যক্তি এমন এক ধরনের গ্লাভস তৈরি করেছেন যেটি আপনার স্মার্টফোনের কাজ করবে। এ প্রসঙ্গে ব্রায়ান বলেন, আজকাল বেশিরভাগ মানুষ এমনভাবে ফোনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত বা নির্ভরশীল হয়ে পড়েছেন যাতে মনে হচ্ছে ফোনটি তার আলাদা একটি অঙ্গ হয়ে উঠেছে। মানুষ হয়তো চায় সেটি তার দেহের সঙ্গে যুক্ত করতে, একটি স্বাভাবিক অঙ্গ হিসেবে। তবে এটার যেহেতু কোনো সম্ভাবনা নেই, তাই মানুষ যান্ত্রিক ও বৈদ্যুতিক নিয়ন্ত্রকমূলক সক্ষমতা সম্পন্ন স্মার্টফোন তৈরি করবে। একটি গ্লাভস একই কাজ করতে পারে। গ্লাভস আকারের এ ফোন ডিজাইন ও তৈরি করতে দুই মাস সময় লেগেছে ব্রায়ানের। আর এতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে ত্রিমাত্রিক প্রিন্টিং প্রজেক্ট। হাতে পরার পর আঙ্গুল নড়াচড়া করে কিংবা আঙ্গুল টিপে (অথবা আঙ্গুলগুলোকে কোনো নির্দিষ্ট দূরত্বে নিয়ে) ফোনের মতো ব্যবহার করা যায় গ্লাভস আকারে তৈরি ফোনটি। তবে এ ধরণের ফোন বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে তৈরি করা হবে কিনা তা জানা যায়নি। Wearable glove is a cell phone

Wearable glove is a cell phone

গ্লাভস দিয়েই হবে স্মার্টফোনের কাজ!
গ্লাভস পরে সাধারণত উইকেটরক্ষকদের উইকেটের পেছনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। যা ক্রিকেট খেলার চিরাচরিত দৃশ্য।

তবে এবার একটু চিন্তা করুন, আপনি কিপিংই করছেন আবার গ্লাভস দিয়ে ফোনে কার সাথে যেন কথাও বলছেন! তাহলে দৃশ্যটা কেমন লাগবে আপনার কাছে।

তবে কিপিং করা সম্ভব না হোক, ব্রায়ান কেরা নামে এক ব্যক্তি এমন এক ধরনের গ্লাভস তৈরি করেছেন যেটি আপনার স্মার্টফোনের কাজ করবে।

এ প্রসঙ্গে ব্রায়ান বলেন, আজকাল বেশিরভাগ মানুষ এমনভাবে ফোনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত বা নির্ভরশীল হয়ে পড়েছেন যাতে মনে হচ্ছে ফোনটি তার আলাদা একটি অঙ্গ হয়ে উঠেছে।

মানুষ হয়তো চায় সেটি তার দেহের সঙ্গে যুক্ত করতে, একটি স্বাভাবিক অঙ্গ হিসেবে। তবে এটার যেহেতু কোনো সম্ভাবনা নেই, তাই মানুষ যান্ত্রিক ও বৈদ্যুতিক নিয়ন্ত্রকমূলক সক্ষমতা সম্পন্ন স্মার্টফোন তৈরি করবে। একটি গ্লাভস একই কাজ করতে পারে।

গ্লাভস আকারের এ ফোন ডিজাইন ও তৈরি করতে দুই মাস সময় লেগেছে ব্রায়ানের। আর এতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে ত্রিমাত্রিক প্রিন্টিং প্রজেক্ট।

হাতে পরার পর আঙ্গুল নড়াচড়া করে কিংবা আঙ্গুল টিপে (অথবা আঙ্গুলগুলোকে কোনো নির্দিষ্ট দূরত্বে নিয়ে) ফোনের মতো ব্যবহার করা যায় গ্লাভস আকারে তৈরি ফোনটি। তবে এ ধরণের ফোন বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে তৈরি করা হবে কিনা তা জানা যায়নি।

Post a Comment

[blogger]

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget