সিরিয়ায় হামলার নির্দেশ দিয়ে বিপাকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী!

সিরিয়ায় হামলার নির্দেশ দিয়ে বিপাকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী! ব্রিটিশ বাহিনীকে সিরিয়ায় হামলা চালানোর নির্দেশ দেয়ায় বিপদে পড়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে। সোমবার সাংসদদের সমালোচনার মুখে পড়তে হয় তাকে। সিরিয়ায় আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে ওই হামলা চালানোর আগে সংসদের কাছ থেকে অনুমতি নেননি থেরেসা। সাংসদরা হামলার বিষয়টার চেয়ে বেশি নাখোশ এই কারণেই। সোমবার সংসদে দেয়া বক্তব্যে থেরেসা যুক্তি দেখান যে, 'সীমিত পরিসরে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে কার্যকরী' এ হামলার মাধ্যমে সিরিয়াকে এ ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে যে রাসায়নিক অস্ত্রের ব্যবহার আন্তর্জাতিক সম্প্রদার মেনে নেবে না। প্রসঙ্গত, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ রাসায়নিক হামলা চালিয়েছেন এমন অভিযোগ এনে শুক্রবার রাতে দেশটিতে একযোগ হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স। হামলার পর সেটিকে সফল বলে দাবি করে বাকি দুই দেশকে ধন্যবাদ জানান যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার ব্রিটেনের বিরোধী দলীয় নেতা ও মে'র কড়া সমালোচক জেরেমি করবিন আন্তর্জাতিক আইনে সিরিয়া করা ওই ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি আরও বলেন, থেরেসা মে দেশের সংসদের প্রতি দায়বদ্ধ এবং তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের খেয়ালখুশি মতো হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। সূত্র: লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস Britain's Theresa May Says Airstrikes on Syria in British National Interest

Britain's Theresa May Says Airstrikes on Syria in British National Interest

সিরিয়ায় হামলার নির্দেশ দিয়ে বিপাকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী!

ব্রিটিশ বাহিনীকে সিরিয়ায় হামলা চালানোর নির্দেশ দেয়ায় বিপদে পড়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে। সোমবার সাংসদদের সমালোচনার মুখে পড়তে হয় তাকে।


 সিরিয়ায় আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে ওই হামলা চালানোর আগে সংসদের কাছ থেকে অনুমতি নেননি থেরেসা। সাংসদরা হামলার বিষয়টার চেয়ে বেশি নাখোশ এই কারণেই।

সোমবার সংসদে দেয়া বক্তব্যে থেরেসা যুক্তি দেখান যে, 'সীমিত পরিসরে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে কার্যকরী' এ হামলার মাধ্যমে সিরিয়াকে এ ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে যে রাসায়নিক অস্ত্রের ব্যবহার আন্তর্জাতিক সম্প্রদার মেনে নেবে না।

প্রসঙ্গত, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ রাসায়নিক হামলা চালিয়েছেন এমন অভিযোগ এনে শুক্রবার রাতে দেশটিতে একযোগ হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স।

 হামলার পর সেটিকে সফল বলে দাবি করে বাকি দুই দেশকে ধন্যবাদ জানান যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

সোমবার ব্রিটেনের বিরোধী দলীয় নেতা ও মে'র কড়া সমালোচক জেরেমি করবিন আন্তর্জাতিক আইনে সিরিয়া করা ওই ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।

 তিনি আরও বলেন, থেরেসা মে দেশের সংসদের প্রতি দায়বদ্ধ এবং তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের খেয়ালখুশি মতো হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। সূত্র: লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস

Post a Comment

[blogger]

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget