মনের মিলের চাবিকাঠি লুকিয়ে আছে ডিএনএ-র মধ্যেই!

মনের মিলের চাবিকাঠি লুকিয়ে আছে ডিএনএ-র মধ্যেই! সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সাথে মনের মিলের চাবিকাঠি লুকিয়ে আছে আপনার ডিএনএ-র মধ্যেই। এই তথ্য এখন আর পুরনো নয়। এবার একই রকম জিনের মানুষদের মিলিয়ে দিতে একটি ‘‌ডেটিং ওয়েবসাইট’‌ খুলে বসেছে একটি ডিএনএ পরীক্ষক সংস্থা। 'জিন পার্টনার ডট কম' নামে ওই ওয়েবসাইটের দাবি, সম্পর্ক স্থাপনে ইচ্ছুক দু'জনের ডিএনএ পরীক্ষা করে তারা জানিয়ে দেন, জীবনসঙ্গী হওয়ার জন্য ওই যুগল কতটা উপযুক্ত? পশ্চিমের দেশগুলোর বাজারে ডেটিং ওয়েবসাইটগুলোর রমরমা অবস্থা। ভারতেও এ ধরনের সাইট যথেষ্ট জনপ্রিয়। কিন্তু জিন পরীক্ষা করে প্রেমিক-প্রেমিকা বেছে দেওয়ার উদ্যোগ নাকি এই প্রথম বলে দাবি করেছে ওই ওয়েবসাইট। তারা জানিয়েছে, নাম নথিভুক্ত করার পরে সদ্স্যদের লালা থেকে ডিএনএ-র নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য বিশেষজ্ঞদের কাছে পাঠানো হয়। কাছাকাছি গঠনের ডিএনএ মিলিয়ে প্রতিটি সদস্যকে চারজন সম্ভাব্য সঙ্গীর তালিকা দেওয়া হয়। তাদের মধ্যে থেকেই যে কোনো একজনকে বেছে নেন ওই সদস্য। ওয়েবসাইটের এক কর্তা বলেছেন, এমন মানুষও আমাদের কাছে আসছেন, যারা আগের থেকেই কোনো সম্পর্কে রয়েছেন। আমাদের মাধ্যমে তারা পরীক্ষা করিয়ে নিচ্ছেন, সেই সম্পর্ক কতটা টেঁকসই হবে। ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষের দাবি, তাদের প্রচেষ্টার সাফল্যের হার আকর্ষণীয়। তাদের বেছে দেয়া সঙ্গীকে পেয়ে ফিরতি সমীক্ষায় সুখী জীবনের কথা জানিয়েছেন ৮৭ শতাংশেরও বেশি সদস্য।‌‌ The key of the mind is hidden within DNA! The key to matching the mind with your partner or partner is hidden within your DNA. This information is no longer old. Now, a DNA testing company is opening a dating website to match the same genes. The website, named 'Gene Partner.com,' demanded that DNA tests of the two wanted to establish a relationship, they say, how appropriate is the pair to be a partner in life? The euphoria of dating websites in the markets of western countries This type of site is also popular in India. But the gene checks whether to choose a boyfriend or lover, this is the first claim that this is the first website. They said that after registering the names, the samples of DNA samples collected from the saliva were sent to the experts for the examination. Each member is given a list of four potential partners, in combination with the DNA formation. The member of one of them chose one of them. One of the website's officials said that people coming to us are those who have been there before.  Through them, they are examining how tense the relationship will be. The website authorities claim that the success rate of their efforts is interesting. More than 87 percent of the people who talk about their happy life after returning to their chosen partner.

Gene Partner
মনের মিলের চাবিকাঠি লুকিয়ে আছে ডিএনএ-র মধ্যেই!
সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সাথে মনের মিলের চাবিকাঠি লুকিয়ে আছে আপনার ডিএনএ-র মধ্যেই। এই তথ্য এখন আর পুরনো নয়।

এবার একই রকম জিনের মানুষদের মিলিয়ে দিতে একটি ‘‌ডেটিং ওয়েবসাইট’‌ খুলে বসেছে একটি ডিএনএ পরীক্ষক সংস্থা।

'জিন পার্টনার ডট কম' নামে ওই ওয়েবসাইটের দাবি, সম্পর্ক স্থাপনে ইচ্ছুক দু'জনের ডিএনএ পরীক্ষা করে তারা জানিয়ে দেন, জীবনসঙ্গী হওয়ার জন্য ওই যুগল কতটা উপযুক্ত?

পশ্চিমের দেশগুলোর বাজারে ডেটিং ওয়েবসাইটগুলোর রমরমা অবস্থা। ভারতেও এ ধরনের সাইট যথেষ্ট জনপ্রিয়। কিন্তু জিন পরীক্ষা করে প্রেমিক-প্রেমিকা বেছে দেওয়ার উদ্যোগ নাকি এই প্রথম বলে দাবি করেছে ওই ওয়েবসাইট। 

তারা জানিয়েছে, নাম নথিভুক্ত করার পরে সদ্স্যদের লালা থেকে ডিএনএ-র নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য বিশেষজ্ঞদের কাছে পাঠানো হয়।

কাছাকাছি গঠনের ডিএনএ মিলিয়ে প্রতিটি সদস্যকে চারজন সম্ভাব্য সঙ্গীর তালিকা দেওয়া হয়। তাদের মধ্যে থেকেই যে কোনো একজনকে বেছে নেন ওই সদস্য। 

ওয়েবসাইটের এক কর্তা বলেছেন, এমন মানুষও আমাদের কাছে আসছেন, যারা আগের থেকেই কোনো সম্পর্কে রয়েছেন।

 আমাদের মাধ্যমে তারা পরীক্ষা করিয়ে নিচ্ছেন, সেই সম্পর্ক কতটা টেঁকসই হবে।

ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষের দাবি, তাদের প্রচেষ্টার সাফল্যের হার আকর্ষণীয়। তাদের বেছে দেয়া সঙ্গীকে পেয়ে ফিরতি সমীক্ষায় সুখী জীবনের কথা জানিয়েছেন ৮৭ শতাংশেরও বেশি সদস্য।‌‌

Post a Comment

[blogger]

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget