মংলাকে আধুনিক ও পরিবেশ বান্ধব বন্দর হিসেবে গড়তে হবে: রাষ্ট্রপতি

মংলাকে আধুনিক ও পরিবেশ বান্ধব বন্দর হিসেবে গড়তে হবে: রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, মংলাকে আধুনিক ও পরিবেশ বান্ধব বন্দর হিসেবে গড়ে তুলতে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় এবং সরকারকে ভূমিকা রাখতে হবে। বর্তমান সময়ে প্রায় তেলবাহী জাহাজ ডুবির কথা শোনা যায়। এতে সমুদ্র দূষণ হয় এবং জীব-বৈচিত্র’র ক্ষতি হয়। মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ বর্জ্য অপসারণকারী জাহাজ পশুর ক্লিনার-১ জাহাজ কেনায় এ সমস্যার কিছুটা নিরসন হবে।মংলা-ঢাকা মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত, পদ্মা সেতু নির্মান, ঢাকা-মোংলা রেল লাইন স্থাপন, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, ইপিজেড এবং অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলায় দেশের উন্নয়নে মোংলা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বুধবার রাতে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের ৬৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে প্রধান অতিথির ভাষণে এ কথা বলেন। এ সময় তিনি বন্দরের গুরুত্বপূর্ণ চারটি প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন ও উদ্বোধনসহ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কেক কাটেন। বন্দরে রাত্রী যাপন শেষে তাঁর আজ বৃহস্পতিবার দিনে জাহাজ যোগে বন্দর ও চ্যানেল এলাকা পরিদর্শন শেষে বিকেলে ঢাকায় ফিরে যাবার কথা রয়েছে। এদিকে আশির দশকের পর প্রথমবারের মতো রাষ্ট্রপতি মংলা বন্দর এলাকা সফর করায় এখানকার ব্যবসায়ীসহ কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে ভিন্ন আমেজসহ উৎসব মুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। বুধবার সন্ধ্যার পর মোংলা বন্দরের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এরপর বন্দর ভবন চত্বরে বৃক্ষ রোপন ও দোয়া মোনাজাতে অংশ নেন তিনি। এ সময় তিনি প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপনের পাশাপাশি ডিজিটাল পদ্ধতিতে দু'টি প্রকল্পের উদ্ধোধন ও আরও দু'টি প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করেন। এর মধ্যে পাবলিক প্রাইভেট পার্টানারশিপ (পিপিপি) প্রকল্পের আওতায় ৪শ’১২ কোটি টাকা ব্যয়ে বন্দরের অসম্পূর্ণ দু'টি জেটি নির্মান এবং ৪ হাজার ৪শ’৭৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা ব্যয়ে মোংলা বন্দরের সুবিধাদির সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করেন রাষ্ট্রপতি। উদ্বোধন করেন ফিনল্যান্ড থেকে ৩১ কোটি ৭০ লাখ টাকায় ক্রয় করা নদীর বর্জ্য ও তেল অপসারণকারী জাহাজ পশুর-১, এবং ১শ’৬৬ কোটি টাকা ব্যয়ে মোংলা বন্দর হতে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র পর্যন্ত পশুর চ্যানেলে ১৩ কিলোমিটার ক্যাপিটাল ড্রেজিং প্রকল্পের। এ সব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে মোংলা বন্দরের সক্ষমতা আরও বৃদ্ধি পাবে। রাষ্ট্রপতি পরে কেক কাটেন বন্দর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর। এরপর তিনি মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন। এ অনুষ্ঠানে নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান, স্থানীয় সংসদ সদস্য তালুকদার আব্দুল খালেক, বন্দর সিবিএ সভাপতি সৌজুদ্দিন আহম্মেদ বক্তব্য রাখেন। আয়োজিত অনুষ্ঠানে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর এ কে এম (বিএন) ফারুক হাসান স্বাগত বক্তব্য রাখবেন।

Abdul Hamid

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, মংলাকে আধুনিক ও পরিবেশ বান্ধব বন্দর হিসেবে গড়ে তুলতে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় এবং সরকারকে ভূমিকা রাখতে হবে। বর্তমান সময়ে প্রায় তেলবাহী জাহাজ ডুবির কথা শোনা যায়। 


এতে সমুদ্র দূষণ হয় এবং জীব-বৈচিত্র’র ক্ষতি হয়। মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ বর্জ্য অপসারণকারী জাহাজ পশুর ক্লিনার-১ জাহাজ কেনায় এ সমস্যার কিছুটা নিরসন হবে।মংলা-ঢাকা মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত, পদ্মা সেতু নির্মান, ঢাকা-মোংলা রেল লাইন স্থাপন, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, ইপিজেড এবং অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলায় দেশের উন্নয়নে মোংলা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।


রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বুধবার রাতে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের ৬৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে প্রধান অতিথির ভাষণে এ কথা বলেন।

এ সময় তিনি বন্দরের গুরুত্বপূর্ণ চারটি প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন ও উদ্বোধনসহ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কেক কাটেন। বন্দরে রাত্রী যাপন শেষে  তাঁর আজ বৃহস্পতিবার দিনে জাহাজ যোগে বন্দর ও চ্যানেল এলাকা পরিদর্শন শেষে বিকেলে ঢাকায় ফিরে যাবার কথা রয়েছে।


এদিকে আশির দশকের পর প্রথমবারের মতো রাষ্ট্রপতি মংলা বন্দর এলাকা সফর করায় এখানকার ব্যবসায়ীসহ কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে ভিন্ন আমেজসহ উৎসব মুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়।

বুধবার সন্ধ্যার পর মোংলা বন্দরের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এরপর বন্দর ভবন চত্বরে বৃক্ষ রোপন ও দোয়া মোনাজাতে অংশ নেন তিনি।

এ সময় তিনি প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপনের পাশাপাশি ডিজিটাল পদ্ধতিতে দু'টি প্রকল্পের উদ্ধোধন ও আরও দু'টি প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করেন।

 এর মধ্যে পাবলিক প্রাইভেট পার্টানারশিপ (পিপিপি) প্রকল্পের আওতায় ৪শ’১২ কোটি টাকা ব্যয়ে বন্দরের অসম্পূর্ণ দু'টি জেটি নির্মান এবং ৪ হাজার ৪শ’৭৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা ব্যয়ে মোংলা বন্দরের সুবিধাদির সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করেন রাষ্ট্রপতি।

উদ্বোধন করেন ফিনল্যান্ড থেকে ৩১ কোটি ৭০ লাখ টাকায় ক্রয় করা নদীর বর্জ্য ও তেল অপসারণকারী জাহাজ পশুর-১, এবং ১শ’৬৬ কোটি টাকা ব্যয়ে মোংলা বন্দর হতে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র পর্যন্ত পশুর চ্যানেলে ১৩ কিলোমিটার ক্যাপিটাল ড্রেজিং প্রকল্পের।

এ সব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে মোংলা বন্দরের সক্ষমতা আরও বৃদ্ধি পাবে। রাষ্ট্রপতি পরে কেক কাটেন বন্দর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর। এরপর তিনি মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।

এ অনুষ্ঠানে নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান, স্থানীয় সংসদ সদস্য তালুকদার আব্দুল খালেক, বন্দর সিবিএ সভাপতি সৌজুদ্দিন আহম্মেদ বক্তব্য রাখেন। আয়োজিত অনুষ্ঠানে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর এ কে এম (বিএন) ফারুক হাসান স্বাগত বক্তব্য রাখবেন।
Labels:

Post a Comment

[blogger]

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget