নারীরা গোপনে গুগলে কী খোঁজে !

নারীরা গোপনে গুগলে কী খোঁজে ! প্রযুক্তির কল্যাণে বিশ্ব এখন হাতের মুঠোয়। এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই নারীরাও। পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও তাদের প্রয়োজনীয় অনেক তথ্য গুগলে সার্চ করে থাকেন।কারণ গুগল এমন একটা টুল যা প্রায় সর্বজ্ঞানের ভাণ্ডার হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোনো প্রশ্নের উত্তর পাচ্ছেন না, তখনই যদি আপনি করেন তাহলে সেই প্রশ্নের উত্তর সঙ্গে সঙ্গে পাওয়া যায়। আবার এক্ষেত্রে এমন অনেক প্রশ্নই আছে যা সবাইকে জিজ্ঞাস করা যায় না কিংবা প্রয়োজন হয় না। তখন গুগলই হতে পারে সেরা বন্ধু। তবে জানেন কি নারীরা গোপনে গুগলে কী বেশি সার্চ করেন? সম্প্রতি এক গবেষণায় সে তথ্যই উঠে এসেছে। ১. ফর্সা ত্বক পাব কীভাবে? উত্তর: নারীরা প্রায়ই ত্বক ফর্সা করার জন্য প্রচুর পরিমাণে কসমেটিকস কেনেন। যেমন, পাউডার, ফাউন্ডেশন এবং আরো নানা ধরনের প্রসাধনী কেনেন। কিন্তু ত্বক ফর্সা হওয়ার জন্য স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনই মূল চাবিকাঠি। এজন্য প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে, ফল ও জুস খেতে হবে, ভারসাম্যপূর্ণ খাদ্যাভ্যাস মেনে চলতে হবে এবং শরীর চর্চা করতে হবে। এর পাশাপাশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত ঘরোয়া দাওয়াই ব্যবহার করা যেতে পারে। ২. দেহের অবাঞ্ছিত লোম অপসারণে নিরাপদ উপায় কোনটি? উত্তর: দেহের লোম অপসারণের আছে একাধিক উপায়। আপনি কোন উপায়টি ব্যবহার করবেন তা নির্ভর করছে আপনার ত্বকের ধরন এবং লোম গজানোর তীব্রতার ওপর। চোখের ভ্রুর জন্য থ্রেডিং এবং টোয়েকিং ভালো কাজ করে। হাত বা পায়ের জন্য ওয়াক্সিং সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি। আর আপনি যদি লেজার হেয়াল রিমুভাল পদ্ধতি ব্যবহার করতে চান তাহলে অভিজ্ঞ কোনো কসমেটিক সার্জনের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। ৩. চুল কীভাবে দ্রুত গজানো যায়? উত্তর: সারাদিন চুলের সঙ্গে নিষ্ঠুর সব আচরণ করে দিনশেষে এসে চুল কীভাবে দ্রুত গজানো সম্ভব তা নিয়ে গুগলে সার্চ করার কোনো মানে হয় না। চুল দ্রুত গজাতে চাইলে চুলকে ভালো যথেষ্ট পরিমাণে পুষ্টি সরবরাহ করতে হবে এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে রক্ষা করতে হবে। আর চুল দ্রুত গজানোর কোনো পদ্ধতি ব্যবহার করার সময় আপনাকে ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে। একদিনেই এর কোনো সমাধান সম্ভব নয়। অনেকে আবার এসময় চুল ছাটা বন্ধ করে দেন। কিন্তু সময় মতো চুল ছাটা হলে তা চুলের বৃদ্ধিতে বরং আরো সহায়ক হয়। ৪. চোখের নিচের ফোলাভাব দূর করব কীভাবে? উত্তর: শসা ও আলুর ফালি এবং আইস বা ঘুমের রুটিন বদলে আপনি আইব্যাগ বা চোখের ফোলাভাব থেকে মুক্ত হতে পারেন। তবে কর্কশ কিছু ব্যবহার করবেন না। কারণ তা আপনার চোখের দৃষ্টির ক্ষতি করতে পারে। আর তাতেও যদি আইব্যাগ দূর না হয় তাহলে একজন ত্বক বিশেষজ্ঞর সঙ্গে যোগাযোগ করুন। ৫. ট্যাটু কি ত্বকের জন্য ক্ষতিকর? উত্তর: সবার জন্য যে ট্যাটু ক্ষতিকর এমন নয়। তবে যারা স্থায়ী ট্যাটু এঁকেছেন তাদের অনেকেই অভিযোগ করেছেন, এর ফলে তাদের ত্বকের সমস্যা বেড়েছে। অর্থাৎ ট্যাটুতে ঝুঁকি আছে। সুতরাং আপনি যদি পুরোপুরি নিরাপদ থাকতে চান তাহলে ট্যাটু না করানোই ভালো। আর যদি ট্যাটু করাতেই হয় তাহলে ভালো কোনো পার্লার এবং ভালো কোনো শিল্পীকে দিয়ে তা করান।

Women-secretly Google-African-American-Using

প্রযুক্তির কল্যাণে বিশ্ব এখন হাতের মুঠোয়। এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই নারীরাও। পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও তাদের প্রয়োজনীয় অনেক তথ্য গুগলে সার্চ করে থাকেন।কারণ গুগল এমন একটা টুল যা প্রায় সর্বজ্ঞানের ভাণ্ডার হয়ে দাঁড়িয়েছে।


 কোনো প্রশ্নের উত্তর পাচ্ছেন না, তখনই যদি আপনি  করেন তাহলে সেই প্রশ্নের উত্তর সঙ্গে সঙ্গে পাওয়া যায়। আবার এক্ষেত্রে এমন অনেক প্রশ্নই আছে যা সবাইকে জিজ্ঞাস করা যায় না কিংবা প্রয়োজন হয় না।

 তখন গুগলই হতে পারে সেরা বন্ধু। তবে জানেন কি নারীরা গোপনে গুগলে কী বেশি সার্চ করেন? সম্প্রতি এক গবেষণায় সে তথ্যই উঠে এসেছে। 


১. ফর্সা ত্বক পাব কীভাবে?

উত্তর: নারীরা প্রায়ই ত্বক ফর্সা করার জন্য প্রচুর পরিমাণে কসমেটিকস কেনেন। যেমন, পাউডার, ফাউন্ডেশন এবং আরো নানা ধরনের প্রসাধনী কেনেন। কিন্তু ত্বক ফর্সা হওয়ার জন্য স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনই মূল চাবিকাঠি।

 এজন্য প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে, ফল ও জুস খেতে হবে, ভারসাম্যপূর্ণ খাদ্যাভ্যাস মেনে চলতে হবে এবং শরীর চর্চা করতে হবে। এর পাশাপাশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত ঘরোয়া দাওয়াই ব্যবহার করা যেতে পারে।

২. দেহের অবাঞ্ছিত লোম অপসারণে নিরাপদ উপায় কোনটি?

উত্তর: দেহের লোম অপসারণের আছে একাধিক উপায়। আপনি কোন উপায়টি ব্যবহার করবেন তা নির্ভর করছে আপনার ত্বকের ধরন এবং লোম গজানোর তীব্রতার ওপর। চোখের ভ্রুর জন্য থ্রেডিং এবং টোয়েকিং ভালো কাজ করে। হাত বা পায়ের জন্য ওয়াক্সিং সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি। আর আপনি যদি লেজার হেয়াল রিমুভাল পদ্ধতি ব্যবহার করতে চান তাহলে অভিজ্ঞ কোনো কসমেটিক সার্জনের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

৩. চুল কীভাবে দ্রুত গজানো যায়?

উত্তর: সারাদিন চুলের সঙ্গে নিষ্ঠুর সব আচরণ করে দিনশেষে এসে চুল কীভাবে দ্রুত গজানো সম্ভব তা নিয়ে গুগলে সার্চ করার কোনো মানে হয় না।

চুল দ্রুত গজাতে চাইলে চুলকে ভালো যথেষ্ট পরিমাণে পুষ্টি সরবরাহ করতে হবে এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে রক্ষা করতে হবে। আর চুল দ্রুত গজানোর কোনো পদ্ধতি ব্যবহার করার সময় আপনাকে ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে।

একদিনেই এর কোনো সমাধান সম্ভব নয়। অনেকে আবার এসময় চুল ছাটা বন্ধ করে দেন। কিন্তু সময় মতো চুল ছাটা হলে তা চুলের বৃদ্ধিতে বরং আরো সহায়ক হয়।

৪. চোখের নিচের ফোলাভাব দূর করব কীভাবে?

উত্তর: শসা ও আলুর ফালি এবং আইস বা ঘুমের রুটিন বদলে আপনি আইব্যাগ বা চোখের ফোলাভাব থেকে মুক্ত হতে পারেন। তবে কর্কশ কিছু ব্যবহার করবেন না। কারণ তা আপনার চোখের দৃষ্টির ক্ষতি করতে পারে। আর তাতেও যদি আইব্যাগ দূর না হয় তাহলে একজন ত্বক বিশেষজ্ঞর সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

৫. ট্যাটু কি ত্বকের জন্য ক্ষতিকর?

উত্তর: সবার জন্য যে ট্যাটু ক্ষতিকর এমন নয়। তবে যারা স্থায়ী ট্যাটু এঁকেছেন তাদের অনেকেই অভিযোগ করেছেন, এর ফলে তাদের ত্বকের সমস্যা বেড়েছে। অর্থাৎ ট্যাটুতে ঝুঁকি আছে। সুতরাং আপনি যদি পুরোপুরি নিরাপদ থাকতে চান তাহলে ট্যাটু না করানোই ভালো। আর যদি ট্যাটু করাতেই হয় তাহলে ভালো কোনো পার্লার এবং ভালো কোনো শিল্পীকে দিয়ে তা করান।
Labels:

Post a Comment

[blogger]

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget